সখিপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি:
টাঙ্গাইলের সখিপুর উপজেলার সর্বত্র আওয়ামী কুশীলবরা এখনো বহাল। সখিপুর গত  ৫আগষ্ট/২০২৪ আগস্টের পূর্বে যেভাবে ছিল এখনো সেভাবেই আছে। সখিপুরে গত বছর ৩ আগস্ট/২০২৪ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীদের উপর হামলার  কুশীলব নেতৃত্ব দানকারীর অন্যতম  সাংবাদিক এর নাম বাদ দেওয়া হয়েছে বরং তাদেরকে পুরস্কৃত করা হয়েছে ।  উপজেলা পাবলিক লাইব্রেরির দায়িত্বে রয়েছে এক সাংবাদিকের স্ত্রী রাশেদা রাসু। তদন্ত করলে বের হয়ে আসবে কিছু নেতার বাড়ি বা তাদের অফিস বা সমিতির অফিসে মিটার ছাড়া বিদ্যুৎ ব্যবহার করে আসছে বছরের পর বছর ধরে।   সখিপুর পৌরসভার কর্মকর্তা কর্মচারী ৫আগষ্ট এর পূর্বে এবং এখনো বহাল তবিয়তে রয়েছে । উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে যেমন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ওয়াসিম, উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা মো. মনসুর আহমেদ,উপজেলা কৃষি অফিসার নিয়ন্তা বর্মন, উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কনক কান্তি দেবনাথ, উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা খন্দকার আব্দুল্লাহ শাকের, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা ফিরোজা আক্তার, উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার মোঃ আনোয়ার হোসেন,সহকারি পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা জাকিয়া জান্নাত বিথী, তথ্য সেবা কর্মকর্তা ইসরাত জাহান বিথী। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেরও একই অবস্থা। ৩ নং গজারিয়া ইউপি চেয়ারম্যান ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আনোয়ার হোসেন, ৭ নং দারিয়াপুর ইউনিয়নের ইউপি চেয়ারম্যান ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনসার আলী আসিফ ৪ নং যাদবপুর ইউপি চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এ কে এম আতিকুর রহমান,কালিয়া ইউপি চেয়ারম্যান উপজেলা আওয়ামী লীগ সদস্য মোঃ জামাল হোসেন, আতোয়ার ৫ নং হাতীবান্ধা ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ শাহজাহান খান রবিন,  বড়চনা ইউপি চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আজহারুল ইসলাম, ৯ নং হতেয়া রাজাবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা হুমায়ুন খান বহাল তবিয়তে রয়েছে। সারাদেশে গত বছর ৫ আগস্ট/২০২৪ এর পরে আমুল পরিবর্তন হলেও সখিপুরে কোন পরিবর্তনই হয়নি। এমনকি উপজেলার কোন দপ্তরেই কোন দৈনিক ইনকিলাব, দৈনিক আমার দেশ দৈনিক দিনকাল, দৈনিক নয়াদিগন্ত রাখা নিষেধ। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আব্দুল্লাহ আল রনী বলেন, আগে যেভাবে পত্রিকা আসতে এখনো সেভাবেই আসতেছে।